মাগুরা জেলা শহর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত সর্বত্র এখন আলোচনার কেন্দ্রে এক নাম-মনোয়ার হোসেন খান। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে তাকে ঘিরে জনগণের প্রত্যাশা ও ভালোবাসা প্রতিদিনই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এখনো প্রচারণা শুরু হয়নি, তবুও মানুষের মুখে মনোয়ার খানের নাম, নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা এখনো শুরু হয়নি। মিছিল, পথসভা বা জনসভা কিছুই নেই। কিন্তু চায়ের দোকান, হাট-বাজার, আড্ডার টেবিল কিংবা গ্রামীণ স্টলে বসলে শোনা যাচ্ছে একটাই কথা-“মাগুরা-১ আসনে মনোয়ার খানকে চাই।”
সাধারণ মানুষ বলছে, যদি তিনি প্রার্থী হন তবে তারা শতভাগ উৎসাহ নিয়ে ভোটকেন্দ্রে যাবে এবং বিপুল ভোটে বিজয়ী করবেন।
সর্বস্তরের মানুষের আস্থা-মনোয়ার হোসেন খান শুধু কোনো একটি শ্রেণির প্রতিনিধি নন। ব্যবসায়ীরা মনে করেন, তার নেতৃত্বে মাগুরার অর্থনীতি ও বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। শিক্ষার্থীরা বিশ্বাস করে, তিনি শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ তৈরি করবেন। চাকরিজীবীরা আশা করছেন, তিনি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা ও অবকাঠামো গড়ে তুলবেন। কৃষকেরা বলছেন, তিনি সবসময় তাদের ন্যায্য অধিকার ও স্বার্থের পাশে দাঁড়িয়েছেন। নারী ও তরুণ প্রজন্ম তাকে দেখছেন আস্থার ভরসাস্থল হিসেবে। সব মিলিয়ে মাগুরার প্রতিটি শ্রেণি-পেশার মানুষের হৃদয়ে এখন একটাই আস্থা-মনোয়ার হোসেন খান। জনসেবার অঙ্গীকার, দীর্ঘদিন ধরে জনসেবার সঙ্গে জড়িত মনোয়ার হোসেন খান। অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো, চিকিৎসা ও শিক্ষাক্ষেত্রে সহযোগিতা, সামাজিক সমস্যার সমাধান-সবকিছুতেই তার সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে। জনগণের সুখে-দুঃখে পাশে থাকার এই নিরলস অঙ্গীকারই তাকে করে তুলেছে জনআস্থার প্রতীক।
জনগণের বিশ্বাস, বিএনপির শক্তি, রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, জনগণের এই স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন বিএনপির উচ্চপর্যায়েও স্পষ্ট বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে-মনোয়ার হোসেন খানকে মাগুরা-১ আসনে মনোনীত করা হলে তিনি শুধু দলের বিজয়ই নিশ্চিত করবেন না, জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশাকেও পূরণ করবেন। আজ মাগুরার মানুষ নতুন ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখছে। তারা বিশ্বাস করে-মনোয়ার হোসেন খান কেবল একজন সম্ভাব্য প্রার্থী নন; তিনি মাগুরাবাসীর আস্থার বাতিঘর, বিএনপির শক্তির প্রতীক এবং প্রজন্মের জন্য আশার আলো। শহর থেকে গ্রাম, হাট থেকে চা-স্টল-সর্বত্র উচ্চারিত হচ্ছে এক স্লোগান-“মনোয়ার ভাইয়ের মতো প্রার্থী মাগুরার জন্য খুবই দরকার।