ঢাকার জনসংখ্যার চাপ ও যানজট প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ভিড়াক্রান্ত এই নগরে নিরাপদ ও মানসম্মত জীবনযাপনের বিকল্প খুঁজতে গিয়ে অনেকেই এখন শহরের অদূরে সুপরিকল্পিত আবাসন প্রকল্পের দিকে ঝুঁকছেন। সেই চাহিদাকে সামনে রেখে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে ইউনিফ্লেক্স লিমিটেড। ঢাকা জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র ১৩ কিলোমিটার দূরে, ঢাকা-মাওয়া ৪০০ ফিট এক্সপ্রেসওয়ে সংলগ্ন ধলেশ্বরী নদীর তীরে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তুলছে দেশের অন্যতম বৃহৎ আবাসন প্রকল্পইউনিফ্লেক্স গ্রিন সিটি ও ইউনিফ্লেক্স ফ্ল্যাট জোন। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, এটি হবে একটি পূর্ণাঙ্গ আধুনিক শহর, যেখানে নাগরিক জীবনের সব সুবিধা মিলবে একসাথে। প্রকল্পের আওতায় থাকছে আবাসিক ব্লক ও ফ্ল্যাট, আন্তর্জাতিক মানের শপিং জোন ও কমার্শিয়াল স্পেস, হাসপাতাল ও ক্লিনিক, ফার্মেসি, আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, লাইব্রেরি এবং শিশুদের জন্য খেলার মাঠ। থাকবে ধর্মীয় উপাসনালয়, কমিউনিটি সেন্টার ও কনভেনশন হলও।
নাগরিক সুবিধার প্রতিটি ক্ষেত্রে রাখা হয়েছে আলাদা পরিকল্পনা। প্রশস্ত রাস্তা, উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থা, খোলা পার্ক ও সবুজায়ন প্রকল্পকে করবে বসবাসযোগ্য। নিরাপদ পানীয় জল, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সুবিধা, হাই-স্পিড ইন্টারনেট, ওয়াকওয়ে ও সাইকেল ট্র্যাকও যুক্ত হবে এ সুবিধার তালিকায়। নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও থাকছে বিশেষ নজরদারি। পুরো এলাকাজুড়ে সিসিটিভি মনিটরিং, আধুনিক ফায়ার সেফটি সিস্টেম এবং ২৪ ঘণ্টার সিকিউরিটি টিম প্রকল্পটিকে করে তুলবে দেশের অন্যতম নিরাপদ আবাসিক এলাকা। অবস্থানগত সুবিধাও এই প্রকল্পের বড় আকর্ষণ। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের পর এ অঞ্চলের গুরুত্ব বহুগুণে বেড়েছে। এক্সপ্রেসওয়ে ও ২২০ ফুট হাইওয়ে রোড সরাসরি সংযুক্ত হওয়ায় রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগ হবে আরও সহজ। একই সঙ্গে ধলেশ্বরী নদীর প্রাকৃতিক পরিবেশ বসবাসকারীদের জন্য যোগ করবে আলাদা মাত্রা। ইউনিফ্লেক্স লিমিটেড জানিয়েছে, তাদের লক্ষ্য কেবল জমি বা ফ্ল্যাট বিক্রি নয়; বরং একটি আন্তর্জাতিক মানের, টেকসই ও আধুনিক আবাসিক শহর গড়ে তোলা। ইতোমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি স্বচ্ছতা, সততা ও সঠিক ব্যবস্থাপনার কারণে গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করেছে।
বর্তমানে প্রকল্পে নগদ ও সহজ কিস্তি ভিত্তিক বুকিং প্রক্রিয়া চালু রয়েছে।